বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ০৭:০৬ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
মতিঝিল এলাকায় একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা দাবি করা দুর্বৃত্তকে আইনের আওতায় আনতে মতিঝিল থানর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোন উদ্যোগ নেই প্রতিদিনই থানায় পাচ্ছে মোটামুটি টাকা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক রফিকুল আলম মজনু ও সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন।
তাহলে মতিঝিল থানা ফুটপাতে চাঁদাবাজি বন্ধ হচ্ছে না কেন, এটা ফুটপাতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রশ্ন। বহিষ্কার বিএনপির নেতা ইসমাইল হোসেন মোল্লা মতিঝিল থানা ফুটপাতে চাঁদাবাজির টাকা কে পাচ্ছেন আর কে খাচ্ছেন এই টাকা কোথায় কোথায় যায় কে কে পায় তা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে ।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোনো চাঁদাবাজের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক থাকলে আপনাদের এলাকায় কেউ যদি বিএনপির নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করে তাহলে তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিন। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট হওয়ার মতো খবর প্রকাশিত হচ্ছে। এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই।
পুলিশ এখনো সংস্কার হয়নি যদি সংস্কার হত তাহলে মতিঝিল থানার ওসি গরীবের পেটে লাথি দিয়ে ফুটপাতে চাঁদাবাজি লক্ষ লক্ষ টাকা টাকা প্রতিদিন হাতিয়ে নিচ্ছে। থানার ওসি বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থাকলেও এ বিষয়ে পুলিশের উদ্বোধন কর্মকর্তা এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে জানা গেছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কথা যদি বাস্তব হয় তাহলে মতিঝিল থানার ফুটপাতে চাঁদাবাজি আজও বন্ধ হচ্ছে না কেন এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না কেন?
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গ, চাঁদাবাজি, চুরি, মারামারিসহ অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তারা দলের পরিচয় বহন না করতে পারবে না এবং তাদের অপকর্মের দায় বিএনপি বহন করবে । বিএনপি ও তাদের অঙ্গসংগঠনের সব নেতাকর্মীদের তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের রাজনৈতিক সম্পর্ক বজায় না রাখারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বহিষ্কৃর- ইসমাইল হোসেন মোল্লা ওরফে ফর্মা ইসমাইল, চাঁদাবাজি টাকা মতিঝিল থানার ওসিকে প্রতিদিন মোটা অংকের টাকা দেওয়া হয় বলে ইসমাইল হোসেন জালাল বিগত দিনের মতিঝিল থানার ওসি মেজবাহ উদ্দিন বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হলে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে ওসি ।
স্বৈরাচার সরকারের আমলের পর বিএনপি’র নেতার নাম বলে এবং বিএনপির লোক পরিচয় দিয়ে টাকা
তোলেন ইসমাইল হোসেন মোল্লা বটতলা, মতিঝিল, দিলকুশা, টাওয়ার,মতিঝিল পার্ক , গাড়ি পার্কিং,১৬ তলার গলি, বিমান গলি সহ মতিঝিলের আনাচে-কোনাচে গলির ভিতরে।
* বর্তমানে যুবলীগের বিএনপি’র কর্মীরা যারা মতিঝিলের জমি ক্রয় বিক্রয় ভাড়া দিয়ে মনিটরিং করেন তাদের নামের তালিকা:
বিল্লাল, কেরু বিল্লাল,হোসেন, মানিক,পলাশ, ওসমান, মাসুদ, রনি, ড্রাইভার কবির গাড়ি পার্কিং,রাসেল কাঁচ মাল,দারিওলা রাসেল,ফকিরাপুলের সোহেল,বড় মাইনুল,ছোটমাইনুল,ওসমান,পলাশ,মঞ্জু,আকবার,কমলাপুরে রুবেল,কাইয়ুম,মহসিন,ফারুক,আলম,ছোট আলম।